Home Top Ad

এই খোঁজে দেখা যায় যেই পুরুষদের মধ্যে উচ্চ মাত্রার যৌন হরমোন টেষ্টস্টেরণ এবং ডিহাইড্রোইপিয়ানড্রসটেরণ (DHEA) তাদের ধর্মের সাথে বন্ধন স্বাভাবি...

পুরুষের শরীরে টেষ্টস্টেরণ এর মাত্রা কি করে ধর্মভাব কে প্রভাবিত করে

এই খোঁজে দেখা যায় যেই পুরুষদের মধ্যে উচ্চ মাত্রার যৌন হরমোন টেষ্টস্টেরণ এবং ডিহাইড্রোইপিয়ানড্রসটেরণ (DHEA) তাদের ধর্মের সাথে বন্ধন স্বাভাবিক থেকে কমজোরIপুরুষের শরীরে যৌন হরমোন যেমন টেষ্টস্টেরণ এর মাত্রা তার ধর্মভাব কে প্রভাবিত করতে পারে, বলে গবেষকের দল যার মধ্যে একজন ভারতীয় মূলেরI এই খোঁজে দেখা যায় যেই পুরুষদের মধ্যে উচ্চ মাত্রার যৌন হরমোন টেষ্টস্টেরণ এবং ডিহাইড্রোইপিয়ানড্রসটেরণ (DHEA) তাদের ধর্মের সাথে বন্ধন স্বাভাবিক থেকে কমজোরI

জনসংখ্যা স্তরে ধর্ম অনেক ধরনের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আদর্শ কে প্রভাবিত করেI এই অধ্যয়ন এর পরিণামে হরমোনাল ভূমিকা থাকার ইঙ্গিত দেয়," কানাডা'র ক্যুবেক সহরের মেকগিল ইউনিভার্সিটির অনিরুদ্ধ দাস বলেI

"সুতরাং ধারণাগত মডেলের প্রয়োজন আছে যেটা মনোবিজ্ঞান এবং নিউরোএন্ডকরাইন কারণগুলি কে ভিত্তি রেখে একটি ব্যক্তির জীবন চক্র রূপরেখা কে আকার দিতে পারবে," সে বলেI

এডাপটিব হিউম্যান বিহেভিয়ার এন্ড ফিজিওলজি জার্নাল এ প্রকাশিত হওয়া এই অধ্যয়নের জন্য 1000 এর অধিক পুরুষ যাদের বয়েস 57-85 বছর কে পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে তাঁদের ওজন এবং উচ্চতা, মুখের লালা এবং রক্তের স্যাম্পল অন্তর্ভুক্ত ছিলI

অংশগ্রাহকদের কে ভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এই অধ্যয়ন কে সম্পন্ন করতে হয় যেমন তারা কতবার ধার্মিক সেবা তে উপস্থিত থাকে এবং তাঁদের মধ্যে কেও পাদরীবর্গ সদস্য আছে কি নাI

গবেষকদের ধারনা যে আরও অধ্যয়ন করা দরকার এটা বোঝার জন্য কি করে হরমোন একটি ব্যক্তির শেষ জীবনে ধর্মের প্রতি বিশ্বাস কে রূপ দেয়I

এটা গুরত্বপূর্ণ যে মানুষের বয়েসের সাথে কি করে ধর্মের প্রভাব বাড়তে থাকে এবং আগে গিয়ে বেশি করে এটা অনুভব করতে পারেI

"এই সংযোগগুলির পদ্ধতিগত অনুসন্ধান ছাড়া, জীবন পথের তত্ত্ব অসম্পূর্ণ এবং সম্ভাব্য ভুল," দাস বলেI

"সুতরাং আরও অধ্যয়ন করা দরকার যে এন্ড্রজেন মাত্রা কি করে একটি ব্যক্তির ধর্মের সাথে সম্পর্কে কে প্রভাবিত করে, এবং বৃদ্ধ মানুষদের জীবনশৈলী কে আকার দেওয়ার পিছনে হরমোনের ভূমিকা কে জানার জন্য," সে বলেI

(এই গল্পটি এনডিটিভির কর্মীদের দ্বারা সম্পাদিত হয়নি এবং এটি একটি সিন্ডিকেটেড ফিড থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উৎপন্ন হয়েছে।)




0 coment�rios:

যখনই আমরা যৌন স্বাথ্য বা প্রাচুর্য্যের কথা বলি, তখনই আমাদের মাথায় মহিলাদের কথায় বেশি করে আসেI আমরা ভাবি যে গর্ভধারণ করার জন্য মহিলাদের উৎপা...

পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্য 4টি উপকারী হার্ব বিশেষ

যখনই আমরা যৌন স্বাথ্য বা প্রাচুর্য্যের কথা বলি, তখনই আমাদের মাথায় মহিলাদের কথায় বেশি করে আসেI আমরা ভাবি যে গর্ভধারণ করার জন্য মহিলাদের উৎপাদনশীলতা জরুরি, কিন্তু আসলে তা নয়, পুরুষদেরও ভূমিকাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণI তাই তাদের যৌন স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করাটাও খুবই জরুরি এবং যেইভাবে দেখা যাচ্ছে নিম্ন স্পার্ম গুণমান, কম স্পার্ম সংখ্যা এবং অন্যান্য অসুবিধে, তাই পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের প্রতি এবার গম্ভীর ভাবে চিন্তন করা দরকারI পুরুষদের যৌন অক্ষমতার জন্য দায়ী হল তাঁদের অস্বাস্থ্যকর জীবনশৈলী যেমনকি ধুম্রপান করা বা সুরাপান করা I যদিও বা চটকরে এইগুলো না ঠিক হতে পারে তবে যৌন স্বাস্হ্য উন্নত নিশ্চই হতে পারেI একটু ছোট পদক্ষেপও আপনার গর্ভধারণের সুযোগ অল্প হলেও বাড়িয়ে দেবে এবং তাঁর জন্য আমরা কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করার কথা বলছিI

এই রইলো 4টি গাছড়া যা পুরুষ যৌন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো

1. জিনসেং 

পুরুষদের মধ্যে সাধারণত দুটি উপসর্গ দেখা যায়, একটা হলো শুক্রাণুর নিম্ন সক্রিয়তা (মানে ডিম্বাশয় পর্যন্ত না পৌঁছেতে পারা ) এবং শুক্রাণুর কম সংখ্যা . এই দুটো কারণের জয় জিনসেং অনেক উপযোগীI যৌন স্বাস্থ্যের জন্য এই করে:
কামুক উদ্বেগ বৃদ্ধি করে
যৌন ক্রিয়া উন্নত করে
ইরেক্টাইল ডিসফানকশন ঠিক করে
শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে
শুক্রাণুর গুনমাণ বাড়ায়
জিনসেংএর দুটি বিকল্পের মধ্যে আমেরিকান জিনসেং উত্তমI আপনি জিনসেং সাপ্লিমেন্ট খাবারে ব্যবহার করতে পারেন নাহলে জিনসেং চা পান করতে পারেনI

আমেরিকান জিনসেং অনেক উপযোগী
ফটোর সৌজন্যে : আইস্টক 

2. মাকা​

মাকা মহিলাদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারীই এটি মহিলাদের হরমোন ঠিক করতেও কাজে আসেI শুধু তাই নয়, এই ঔষধি পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারীI এক গবেষণার মতে যেই পুরুষেরা মাকা সেবন করেন ওনাদের   শুক্রাণু বেশি সক্রিয় থাকেI

মাকা পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী

3. ট্রিবুলাস​

আয়ুর্বেদের বিশেষজ্ঞরা বলেন যে পুষ্টিকর খাবার আর ভালো ব্যায়ামের সাথে যদি ট্রিবুলাস সেবন করা হয় তাহলে পুরুষদের শুক্রাণু সংখ্যা বৃদ্ধি হয় এবং সেইগুলো সক্রিয় হয়ে উঠেI তাছাড়া আরও অনেক গুণের এই ঔষধি বিশেষ:
পুরুষদের মধ্যে টেস্টস্টেরণ বেশি হওয়া 
এন্টি-স্পার্ম এন্টিবডি নাশ করা
ইরেক্টাইল ডিসফানকশন ঠিক করা

4. অশ্বগন্ধা​
অশ্বগন্ধা যুগ যুগান্তর ধরে যৌন স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য ব্যবহার করা হয়েছে বা হচ্ছেI এইটা এন্ডক্রাইন প্রণালীর জন্য অত্যন্ত লাভকারীI তাই জন্য এইটা শরীরের হরমনগুলোকে ব্যালান্স করেI পুরুষদের মধ্যে এইটা শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করেI এইটা শক্তিবর্ধক ও যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করেI

অশ্বগন্ধা শক্তিবর্ধক ও যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ফটো সৌজন্যে: আই স্টক 

দাবি পরিত্যাগী: উপদেশ সহ এই সামগ্রী কেবল সাধারণ তথ্য সরবরাহ করে। এটি কোনও উপযুক্ত মেডিকেল মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একটি বিশেষজ্ঞ বা আপনার নিজের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন এনডিটিভি এই তথ্যের জন্য কোনো ভাবেই দায়ী নয়।

0 coment�rios:

আপনি যদি প্রেগন্যান্সি র সময় গাঁজা সেবন করেন তা আপনার শিশুর কম ওজনের কারণ হতে পারে এবং কলোরাডো এনসশুট বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পরীক্ষাও সেটাই প...

গর্ভাবস্থায় গাঁজা সেবন করলে কম হতে পারে শিশুর ওজন

আপনি যদি প্রেগন্যান্সি র সময় গাঁজা সেবন করেন তা আপনার শিশুর কম ওজনের কারণ হতে পারে এবং কলোরাডো এনসশুট বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পরীক্ষাও সেটাই প্রমান করছে.আপনি যদি প্রেগন্যান্সি র সময় গাঁজা সেবন করেন তা আপনার শিশুর কম ওজনের কারণ হতে পারে এবং কলোরাডো এনসশুট বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পরীক্ষাও সেটাই প্রমান করছে. এটি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ রোধ করতে পারে এবং তাকে কম সজাগ করে তুলতে পারে.

তাই উপরিউক্ত পরীক্ষাটিতে প্রেগন্যান্ট মহিলাদের নেশাদ্রব্য গ্রহণ করতে বারণ করা হয়েছে. টেসা ক্রুম, স্কুল অফ পাবলিক হেলথ-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর মনে করেন এই বিষয়ে সতর্ক বার্তা প্রচার করা উচিত. এছাড়াও একটি পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে এই ধরণের মহিলাদের 88.6 শতাংশই শিশুদের ব্রেস্টফিড করিয়ে থাকেন. যদিও গাঁজা মাথাব্যথা ,নিদ্রাহীনতার মতো রোগের ওষুধেও ব্যবহৃত হয়, কিন্তু সেটার পদ্ধতি একেবারেই আলাদা. কিছু সংখ্যক মানুষ অবশ্য ওষুধে এর প্রয়োগ সমর্থন করেন না.

0 coment�rios:

যৌন সম্ভোগের সময় যদি আপনি বেদনার অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটা খুবই জরুরিসম্ভোগ যে সর্বদা সুখকর হবে তার কোনো ম...

সেক্সের সময় পুরুষরাও বেদনা অনুভব করে কি?

যৌন সম্ভোগের সময় যদি আপনি বেদনার অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটা খুবই জরুরিসম্ভোগ যে সর্বদা সুখকর হবে তার কোনো মানে নেই, কখন কখন তা খুবই বেদনা দায়কও হয়। সেক্সের সময় বেদনার অনুভূতি যে শুধুমাত্র কোনো মিথ তা নয়, আবার সেটাকে কোনো অসাধারণ পরিস্থিতি বলা যায় না। একটা কথা মাথায় রাখবেন, সেক্সের সময় যে শুধুমাত্র মহিলারাই বেদনা অনুভব করে তাই না, পুরুষেরাও বেদনা বোধ করে। এই বেদনা অনেক সময় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে।অনেক সময়  এই বেদনা এতটাই ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে যে, আপনি হয়তো চূড়ান্ত সুখটা উপভোগ করার থেকে বঞ্চিত থেকে যেতে পারেন। সম্ভোগের সময় পুরুষদের যথেষ্ট বেদনা সহ্য করতে হয়। যৌন সম্ভোগের সময় যদি আপনি বেদনার অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটা খুবই জরুরি।

এবার দেখা যাক কি কি কারণে সেক্সের সময় বেদনার অনুভূতি হতে পারে:

1. প্রোস্টেট
পুরুষের গ্রন্থিতে ইনফেকশনের জন্য প্রোস্টেটাইটিস হতে পারে। এতে আপনার লিঙ্গে জ্বলনের সৃষ্টি হতে পারে, তা ফুলে যেতে পারে ও আপনি বেদনা বোধ করতে পারেন।প্রোস্টেটাইটিস হলে মূত্রত্যাগের সময় বা ইহ্যালুকেশানের সময় বেদনার অনুভব হয়। এই রকম ক্ষেত্রে আপনাকে মূত্র বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। এই রকম অবস্থায় কিছুক্ষণের জন্য বাথটবে রাখা গরম জলের ওপর বসতে পারেন। এছাড়া বেশি করে তরল পদার্থ গ্রহণ করুন ও এক জায়গায় বেশিক্ষণ বসে থাকবেন না।

2. চুলকানি ও ফুলে যাওয়া
যে পুরুষদের গুপ্তাঙ্গ ফুলে যাওয়ার সমস্যা থাকে।রাসায়নিক ব্যবহারের ফলে সংবেদনশীল অঙ্গে এলার্জি হতে পারে। চিকিৎসার জন্য, সেক্সের আগে আপনি নিজের গুপ্তাঙ্গে কিছু লাগাবেন না, সমস্যা  খুব বেশি হলে যতদিন না সুস্থ হচ্ছেন ততদিন পর্যন্ত সম্ভোগের থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।

 3. লিঙ্গে দাদ
জননাঙ্গে দাদ একটি সংক্ৰমিত সমস্যা, এটি খুবই সংক্ৰমক সমস্যা। এর ফলে সম্ভোগের সময় যন্ত্রণার সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে লিঙ্গে পিম্পেল হতে পারে। এই রকম অবস্থায় সম্ভোগ করবেন না এবং কোনো মূত্র বিশেষজ্ঞের থেকে পরামর্শ নিন।

4. লিঙ্গের ওপরের চামড়া দৃঢ় হলে
যদি লিঙ্গের ওপরের চামড়া দৃঢ় হয় তাহলে সেক্সের সময় খুবই যন্ত্রণার অনুভব হয়। সবচেয়ে বড়ো সমস্যা হল এই সমস্যার কোনো সহজ সমাধান নেই, ঘরোয়া চিকিৎসা ছাড়া এর কোনো সমাধান নেই।

0 coment�rios:

শরতে চুলের আগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরতে চুলের যত্নে করণীয় বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩২১১তম পর্বে কথা বল...

শরতে চুলের যত্নে পরামর্শ

শরতে চুলের আগা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরতে চুলের যত্নে করণীয় বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩২১১তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন।

ডা. তাওহীদা রহমান ইরিন বর্তমানে শিওর সেল মেডিকেলের ডার্মাটোলজি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : এই সময় চুলের যত্ন আমরা কী করতে পারি?

উত্তর : শরতে সাধারণত চুলের আগা ফাটাটা বেশি দেখা দেয়। সে কারণে এ সময় একটু ট্রিম করে চুল কেটে নেওয়াটা ভালো। আর আমি ছোট্ট একটি নিয়ম বলব। এটি পালন করলে চুল পড়ে যাওয়া, রুক্ষ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি থেকে চুলকে রক্ষা করতে পারি। এটি হলো অ্যান্টিস্টেটিক হেয়ার কম্ব। মানে চিরুনি যেখানে উপাদান থাকে অ্যান্টিস্টেটিক। চুলের একটি নিজস্ব পজিটিভ, নেগেটিভ চার্জ থাকে। এ জন্য চুলে জট লেগে যায় বা আটকে যায়। স্টেটিক কম্ব যদি বাজারে পাওয়া না যায়, আমরা স্বাভাবিক যে চিরুনিটা ব্যবহার করি, সেখানে একটু পানি স্প্রে করে নিলে বা সিলিকন অয়েল বা অ্যালোভেরা সেরাম স্প্রে করে নিলে আমাদের এই চিরুনি কিন্তু সে মুহূর্তের জন্য অ্যান্টিস্টেটিক কম্ব হয়ে যাচ্ছে। আর চুল মোছার জন্য মাইক্রোফাইবারযুক্ত তোয়ালে ব্যবহার করতে হবে।

0 coment�rios:

চোখের নীচের কালো দাগ সম্পূর্ণ মুখকে ম্লান করে দেয়। মানসিক চাপ, অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান, ঘুমের অসুবিধা পরিবেশ দূষণ, হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি ...

চোখের কালো দাগ কমাতে নারকেল তেল

চোখের নীচের কালো দাগ সম্পূর্ণ মুখকে ম্লান করে দেয়। মানসিক চাপ, অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান, ঘুমের অসুবিধা পরিবেশ দূষণ, হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি কারণে চোখে কালো দাগ পড়ে।

চোখের কালো দাগ কমাতে নারকেল তেল একটি চমৎকার উপাদান। চোখের কালো দাগ কমাতে নারকেল তেলের ব্যবহারের কথা জানিয়েছে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।

১. নারকেল তেলের ম্যাসাজ

নারকেল তেল চোখকে আর্দ্র ও মসৃণ রাখতে কাজ করে। হাতে সামান্য নারকেল তেল নিন এবং  চোখের পাতার ওপর ও নীচে চক্রাকারভাবে অন্তত পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। সারারাত এভাবে নারকেল তেল রেখে দিন এবং সকালে ওঠে চোখ ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত এভাবে ম্যাসাজ করুন।

২. নারকেল তেল ও হলুদ

এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে কাজ করে। একটি পাত্রের মধ্যে এক টেবিল চামচ নারকেল তেল এবং এক চিমটি হলুদ গুঁড়ো নিয়ে মেশান। মিশ্রণটি চোখের পাতার ওপরে ও নীচে লাগান। ১৫ মিনিট এভাবে  রাখুন। এরপর একটি তুলোর বলের মধ্যে পানি মিশিয়ে এটি মুছে ফেলুন।

0 coment�rios:

তামাক গ্রহণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর, এ কথা সবারই জানা। শরীরের এমন কোনো অংশ নেই যেখানে তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না। ধূমপান ছেড়ে দিতে চাইলেও অন...

ধূমপান ছাড়তে দারুচিনি!

তামাক গ্রহণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর, এ কথা সবারই জানা। শরীরের এমন কোনো অংশ নেই যেখানে তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে না। ধূমপান ছেড়ে দিতে চাইলেও অনেকে ছাড়তে পারেন না। এটি নেশায় পরিণত হয়ে যায়।

তবে কিছু ভেষজ রয়েছে যেগুলো ধূমপান ছাড়তে বা তামাক ছাড়তে সাহায্য করতে পারে আপনাকে। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে জানানো হয়েছে এ রকম কিছু ভেষজের কথা।

দারুচিনি

দারুচিনি ধূমপানের আসক্তি থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। যখন ধূমপান বা অন্যান্য তামাক গ্রহণের নেশা জাগে, এক টুকরো দারুচিনি নিন। একে চিবাতে শুরু করুন। এটা ধূমপানে বিরত রাখতে সাহায্য করবে।

ত্রিফলা

ত্রিফলা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করার জন্য পরিচিত। এটি ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে এক টেবিল চামচ ত্রিফলা খাওয়া ধূমপান কমাতে উপকারী।

পুদিনা পাতা

পুদিনা পাতা চিবানোও তামাক গ্রহণ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ও রাতে দুই থেকে তিনটি পুদিনা পাতা চিবান।

আদা, আমলকী, হলুদ

আদা, আমলকী ও হলুদ একত্রে মিশিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করে খেতে পারেন। এক মাস এটি খাওয়া তামাক গ্রহণের প্রতি আগ্রহ কমাতে কাজ করবে।

অশ্বগন্ধা

অশ্বগন্ধা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে বেশ কার্যকর। এটি উদ্বেগ দূর করতে সাহায্য করে এবং তামাকের প্রতি আসক্তি কমায়। ৪৫০ মিলিগ্রাম থেকে ২ গ্রাম অশ্বগন্ধার শেকড়ের গুঁড়ো খাওয়া ভালো ফলাফল দেবে।

0 coment�rios:

জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়ি সেবন, হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি গ্রহণ ইত্যাদি কারণে  স্তন ব্যথা হতে পারে। স্তন ব্যথার সঙ্গে জীবন যাপনের সম্পর্কের বিষয়ে ...

জন্মনিয়ন্ত্রক বড়ি সেবনে স্তন ব্যথা হতে পারে

জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়ি সেবন, হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি গ্রহণ ইত্যাদি কারণে  স্তন ব্যথা হতে পারে। স্তন ব্যথার সঙ্গে জীবন যাপনের সম্পর্কের বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩২১৮তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. আফরিন সুলতানা।

ডা. আফরিন সুলতানা বর্তমানে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে পরামর্শক হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : কীভাবে আপনারা নিশ্চিত হন যে তার আসলেই কোনো সমস্যা নেই?

উত্তর : এটা আসলেই খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। প্রথমেই রোগীকে আমরা পরীক্ষা করি।  ক্লিনিক্যাল স্তন পরীক্ষা যেটা, যেটা একজন ফিজিশিয়ান করেন, সেটি করি। আমরা প্রথমে বিভিন্ন অঙ্গ বিন্যাসে রোগীকে পরীক্ষা করে দেখি। দেখি যে তার আসলেই খুব বেশি ব্যথা রয়েছে কি না। রোগী আসলেই এটিতে কষ্ট পাচ্ছে কি না, এটি দেখি। এরপর আমাদের মেডিকেশনে যেতে হয়। আমরা একটি পরীক্ষা নিজেরাই ধারণা করে নিই, অনেক ক্ষেত্রে একটি আল্ট্রাসোনোগ্রাম করা লাগতে পারে। যদি আমাদের মনে হয়, এর দরকার রয়েছে, তখন করি। আর স্তন ব্যথার সময়টুকু দেখি। দেখি যে তার ঋতুস্রাবের পরেও ব্যথা হচ্ছে কি না। তখন আমরা তাদের সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেই।প্রশ্ন : জীবন যাপনের ধরন কী এ ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা পালন করে থাকে? এদের কোনো পরামর্শ কি দিয়ে থাকেন?

উত্তর : জীবন যাপনের ধরন কিন্তু আমাদের বেশিরভাগ রোগকে প্রভাবিত করে। যারা ওরাল কনট্রাসেপটিভ পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রক বড়ি ব্যবহার করে থাকে, তাদের এমন ব্যথা হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি যারা নেয়, তাদের ক্ষেত্রে এমন ব্যথা হতে পারে। যাদের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে গেছে, তারা অনেক সময় হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নেয়। বয়সের সঙ্গেও ব্যথার ধরনটা আলাদা হতে পারে। যেটা ঋতুস্রাবের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। বা একটি নির্দিষ্ট জায়গায় তার ব্যথাটা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমাদের নিজেদেরই এটা বুঝে নিতে হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এগুলো এড়ানো যেতে পারে।

প্রশ্ন : পরবর্তী সময় কি ফলোআপের জন্য আসতে বলেন? তখন কী দেখেন?

উত্তর : যখনই রোগী আসলে আমাদের কাছে মেসটালজিয়া নিয়ে আসে, সবার প্রথমে যেই জিনিসটা দরকার হয়, সেটি হলো তাদের কাছে বর্ণনা করা। সবাই খুব ভয়ে থাকে যে আমার ক্যানসার হয়ে গেল কি না। কোনো অসুবিধা রয়েছে কি না। যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ফিজিওলজিক্যাল প্রক্রিয়া, তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমাদের প্রাকৃতিক। রোগীকে পরামর্শ দিতে হয়। যখনই দেখে, তেমন কোনো কঠিন রোগ নেই, মানসিকভাবে সে অনেক স্বস্তি  পায়। আমরা তো বলি যে কাউন্সেলিংয়ে এটি অনেকটুকুই ভালো হয়ে যায়। যাদের আসলেই অসুবিধা থাকে, তাদের ক্ষেত্রে আমরা ওষুধ দেই। সাধারণত ছয় সপ্তাহ থেকে তিন মাসের মধ্যে আমরা রোগী ভেদে ফলোআপের জন্য আসতে বলি। তখন আমরা আবার রোগীকে পরীক্ষা করে দেখি।

0 coment�rios:

ওজন বাড়াতে চাই,  কী করব?  এমন প্রশ্ন অনেকেই করেন।  আসলে ওজন বেড়ে গেলে যেমন কষ্ট,  ঠিক ওজন কম থাকলেও অনেক কষ্ট। যাদের ওজন কম,  তাদের নানা চে...

ওজন বাড়ানোর সঠিক উপায় জানেন?

ওজন বাড়াতে চাই,  কী করব?  এমন প্রশ্ন অনেকেই করেন।  আসলে ওজন বেড়ে গেলে যেমন কষ্ট,  ঠিক ওজন কম থাকলেও অনেক কষ্ট। যাদের ওজন কম,  তাদের নানা চেষ্টা থাকে কি করে ওজনটা বাড়ানো যায় সে বিষয়ে।

তাই বলে অনেক বেশি বেশি খেয়ে ওজন বাড়ানোই কি সমাধান?  না, তা মোটেও নয়। ওজন কী কারণে কম তা প্রথমে জানা জরুরি।

বিভিন্ন কারণে মানুষের ওজন কম হতে পারে। মায়ের বুকের দুধ জন্মের পর না খাওয়া,  সঠিকভাবে ও সঠিক সময়ে কমপ্লিমেন্টারি খাবার না খাওয়া,  ব্লেন্ড করে খাওয়া, ঘরের খাবার না খেয়ে টিনজাত খাবার খাওয়া ইত্যাদি  কারণে অনেক সময় দুই বা তিন বছর বয়সের পর অনেকের ওজন কমতে থাকে। আবার বংশগত কারণ, হরমোনজনিত কারণেও অনেকের ওজন কম থাকে। অনিয়মিত জীবন যাত্রার কারণেও ওজন কমে। যেমন, সময়মতো না খাওয়া,  রাত জাগা,  পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া ইত্যাদি কারণেও ওজন কম হতে পারে।

ওজন কম হলে শারীরিক ও মানসিক উভয় সমস্যাই হয়। মেজাজ খিটখিট,   মাথা ব্যথা,  দুর্বলতা,  ক্লান্ত হওয়া,  চুলপড়া,  বুক ধড়ফড় করা ছাড়াও নানা রকম সমস্যা হতে পারে। ওজন বাড়লে যেমন মানুষের মন অনেক ছোট হয়,  কষ্ট পায়,  ঠিক তেমনি কম ওজনের কারণেও অনেকে নিজেকে আড়াল করে রাখে।

অনেকে ফাস্টফুড, মিষ্টি খেয়ে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করে। এটি শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। রক্তের কিছু পরীক্ষা যেমন,  হরমোন বিশেষ করে থাইরয়েড হরমোন, রক্তের হিমোগ্লোবিন,  ব্লাড সুগার,  লিপিড প্রোফাইল,  লিভার ফাংশন ইত্যাদি দেখা খুব জরুরি। অনেক সময় ওজন বাড়াতে বেশি বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খেলেন,  এতে ওজন কিছু বাড়লেও রক্তের চর্বিও অনেক বেড়ে যেতে পারে।

আবার ওজন বাড়াতে অনেকে অনেক কার্বহাইড্রেট বা মিষ্টি খায়, কম প্রোটিন খায়। এতে রক্তের হিমগ্লোবিন কমে রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যায়।

ওজন বাড়ানোর সঠিক নিয়ম হলো,  কারণ বের করার পর সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া। জীবনযাত্রা যদি হয় কারণ, তবে ওজন বাড়াতে অবশ্যই সেটি পরির্বতন করতে হবে।

আপনার বর্তমান ওজনের সঙ্গে কমপক্ষে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোক্যালরি হিসাব করে ডায়েট শুরু করতে হবে। যেমন কারো ওজন যদি ৪৫ কেজি হয়, তবে ওজন বাড়াতে প্রথমে তাকে এক হাজার ৪০০ কিলোক্যালরির ডায়েট শুরু করতে হবে। দুই মাস পর ওজন বাড়ার ওপর ভিত্তি করে ধীরে ধীরে ক্যালোরি বাড়াতে হবে। ওজন কমাতে যেমন ধারাবাহিকভাবে নিয়ম মেনে কমাতে হয়,  ঠিক তেমনি ওজন বাড়াতেও ধারাবাহিকতা মানতে হবে।

কে কত ওজন বাড়াবে, তা নির্ভর করে তার বিএমআই ও শারীরিক গঠনের ওপর। তাই এই কাজটি নিজে নিজে নয় বা ইন্টারনেট দেখে দুই হাজার বা দুই হাজার ৪০০ ক্যালোরির খাবার নয়, সুষম প্রোটিন বহুল ও কমপ্লেক্স কার্বহাইড্রেট যুক্ত খাবার বারে বারে খেতে হবে। এ ছাড়া  ৩০ মিনিট হাঁটা এবং আট ঘণ্টা ঘুমানো- এই বিষয়গুলো মানলে আপনার ওজন সঠিক ও সুন্দরভাবে বাড়বে। আর সেই জন্য একজন বিশেষজ্ঞ বা ডায়েটিশিয়ানের কাছে যাওয়া জরুরি।

0 coment�rios:

পেটে মেদ জমা এক বিরম্বনার বিষয়। অনেক কারণেই পেটে মেদ জমতে পারে। যেমন : সাম্প্রতিক সন্তান দান, অতিরিক্ত মদ্যপান, অতিরিক্ত সময় সোফায় বসে থাকা...

পেটের মেদ কমাতে দুই ব্যায়াম

পেটে মেদ জমা এক বিরম্বনার বিষয়। অনেক কারণেই পেটে মেদ জমতে পারে। যেমন : সাম্প্রতিক সন্তান দান, অতিরিক্ত মদ্যপান, অতিরিক্ত সময় সোফায় বসে থাকা, বেশি খাবার গ্রহণের সঙ্গে কম শারীরিক পরিশ্রম ইত্যাদি। তবে যে কারণেই পেটে মেদ জমুক না কেন ব্যায়ামের ম্যাধ্যমে আপনি আপনার দেহকে ঠিক করতে পারেন। সপ্তাহে তিন কিংবা চারবার এ ধরনের ব্যায়াম করলে আপনার পেট টান টান হবে।

আজ থেকেই শুরু করুন। এ ব্যায়াম তেমন কঠিন কিছুই নয়। দিনে মাত্র ১০ মিনিট সময় দিন। দেখবেন কেমন আকষর্ণীয় হয়ে ওঠেছে আপনার দেহ।

ব্যায়াম নম্বর এক

ম্যাট কিংবা কার্পেট বিছানো মেঝের ওপর শুয়ে পড়ুন। আপনার হাত দুটো আলতো করে মাথার পেছনে নিন। হাঁটু দুটো বাঁকা করুন এবং পায়ের পাতা দুটো মেঝের ওপর রাখুন। এবার আপনার পেটটাকে ব্যবহার করে ম্যাট থেকে ধীরে ধীরে আপনার মাথা, দুকাঁধ ও পিঠের ওপরের অংশ তুলতে থাকুন। এ সময়ে আপনার পেটটাকে শক্ত রাখুন এবং নিশ্বাসের সঙ্গে বাতাস বের করে দিন। এভাবে কিছুক্ষণ থাকুন, তারপর আবার শুয়ে পড়ুন। ব্যায়ামটা ১০ থেকে ১৫ বার করুন।

ব্যায়াম নম্বর দুই

আগের মতোই শুয়ে পড়ুন। অর্থাৎ উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো আলতোভাবে মাথার পেছনে নিন, হাঁটু বাঁকা করুন এবং পায়ের পাতা দুটো মেঝের ওপর রাখুন। শরীরের ওপরের অংশ ম্যাট থেকে ধীরে ধীরে তুলুন। এবার আপনার শরীরকে ঘোরান, আপনার বাম কাঁধকে ডান হাঁটুর দিকে রাখুন। এভাবে কিছুক্ষণ থেকে আপনার পূর্বাবস্থায় ফিরে যান। এরপর একইভাবে অন্যদিকে শরীরকে ঘোরান, ডান কাঁধকে বাম হাঁটুর দিকে নিন। ব্যায়ামটা প্রতি দিকে ১০ থেকে ১৫ বার করুন।

ভালো ফলের জন্য ধীরে চলুন

তাড়াহুড়া করবেন না। ১০০ বার এ ধরনের ব্যায়াম করার প্রয়োজন নেই। ভালো ফল লাভের জন্য ধীর নীতি মেনে চলুন। যদি ধীরে চলতে পারেন তাহলে দ্রুত আপনার পেটের মেদ কমে যাবে। কতক্ষণ ব্যায়াম করবেন? দিনে ১০ মিনিট যথেষ্ট। ছয় থেকে আট সেকেন্ড আপনি একটি ব্যায়াম সম্পূর্ণ করতে পারেন। করার সময় ধীরে ধীরে গুনতে থাকবেন যেমন এক, দুই, তিন, চার। শরীর ওঠানামার সময় এভাবে গুনবেন। তারপর আবার যখন শুয়ে পড়বেন তখন পাঁচ, ছয়, সাত, আট এভাবে গুনতে গুনতে শোবেন।     

0 coment�rios:

অন্ধত্ব ও চোখের বিকলতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সারা বিশ্বে আজ বিশ্ব দৃষ্টি দিবস পালিত হচ্ছে। এবারের স্লোগান ‘আই কেয়ার এভরি হোয়ার...

বিশ্ব দৃষ্টি দিবস : চোখের যত্ন নিন

অন্ধত্ব ও চোখের বিকলতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সারা বিশ্বে আজ বিশ্ব দৃষ্টি দিবস পালিত হচ্ছে। এবারের স্লোগান ‘আই কেয়ার এভরি হোয়ার’, অর্থাৎ সর্বত্র দৃষ্টি সেবা।

বাংলাদেশে সাড়ে সাত লাখ মানুষ অন্ধত্বের শিকার। এর শতকরা ৮০ ভাগই ছানিজনিত অন্ধত্ব। এ ছাড়া অন্ধত্বের অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে নানাবিধ দৃষ্টি ত্রুটি, গ্লুকোমা, আঘাতজনিত চক্ষু রোগ, ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি ও শিশু অন্ধত্ব।

জাতীয় অন্ধত্ব পরিসংখ্যান (১৯৯৯-২০০০) এবং শিশু অন্ধত্ব গবেষণা ২০০২-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৩০ বছর বা তারও বেশি বয়স্ক লোকের মধ্যে প্রায় ছয় থেকে আট লাখ লোক অন্ধ। প্রায় চল্লিশ হাজার শিশু অন্ধত্ব নিয়ে বেঁচে রয়েছে।

চোখের যত্নে ভিটামিন এ, সি, ডি, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম এবং সামুদ্রিক মাছ জাতীয় খাবার। এগুলো চোখের স্বাভাবিক গঠন, কাঠামো ঠিক রাখবে। এ ছাড়া দৃষ্টিশক্তি বাড়াবে, চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করবে। তাই চোখের যত্ন নিন এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন।

0 coment�rios:

Pages (14)1234567 »